দুবাইয়ে ১৫ লাখ টাকা আত্মসাৎ: মোহাম্মদ আজমগীর আজমের প্রতিবাদ


গত ২৬ মার্চ দৈনিক নতুন কাগজে "দুবাইয়ে ১৫ লাখ টাকা আত্মসাৎ" শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছেন সংযুক্ত আরব আমিরাতে কর্মরত প্রবাসী মোহাম্মদ আজমগীর আজম। তিনি দাবি করেছেন, সংবাদে তাকে জড়িয়ে যে তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট।
তিনি তার প্রতিবাদে বলেন, “প্রকৃত ঘটনা হলো, আমি আব্দুর রহিম নিশাতের ক্যাটারিং ব্যবসার গাড়িচালক হিসেবে গত ২ বছর ১ মাস কাজ করেছি। শুরুতে তার বেতন আড়াই হাজার দেরহাম দেওয়ার কথা থাকলেও মাস শেষে আমি ৮০০-১০০০ দেরহাম বা ঠিকভাবে বেতন পেতাম না।”
আজমগীর আজম আরও বলেন, "নিশাতের পরিচালিত ক্যাটারিং ব্যবসাটি সংযুক্ত আরব আমিরাতের আইনে অবৈধ ছিল। এক পর্যায়ে আমি নিশাতকে জানাই যে, আমি এই অবৈধ কাজ করতে পারবো না, আমার পরিবার আছে এবং আমার ভবিষ্যতও রয়েছে। এর পর আমি তার গাড়ি চালকের কাজ ছেড়ে দিয়েছি। আমি শুধু তার খাদ্যগুলো ডেলিভারি দিতাম, আর কখনও টাকা লেনদেন বা আত্মসাৎ এর সাথে যুক্ত ছিলাম না।"
এ সময় তাদের ক্যাটারিং ব্যবসার সাথে জড়িত অপর একজন প্রবাসী, মোহাম্মদ আব্দুর রশিদ মামুন বলেন, "নিশাতের অভিযোগ মিথ্যা। আমি নিজেও এই ক্যাটারিং ব্যবসার সাথে যুক্ত ছিলাম এবং আমি আমার পারিশ্রমিক পাইনি।"
অন্য এক প্রবাসী, মোহাম্মদ বেলাল বলেন, "আমরা দীর্ঘদিন ধরে আজমগীর ভাইকে জানি, তিনি কখনোই এসব অবৈধ কাজের সাথে জড়িত ছিলেন না।"
এছাড়া, মোহাম্মদ আজমগীর আজম জানান, তার কাজ ছেড়ে দেওয়ার পর আব্দুর রহিম নিশাত তাকে বিভিন্ন ধরনের হুমকি প্রদান করছেন।
