সোমবার, ০৭ জুলাই ২০২৫
Natun Kagoj
শিরোনাম
  • ইসলামিক এনজিওগুলোকে সামাজিক ব্যবসায় এগিয়ে আসার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা, সজীব ওয়াজেদ জয়সহ ১০০ জনকে হাজির হওয়ার নির্দেশে গেজেট প্রকাশ সংস্কারবিরোধী দেখানোর চেষ্টা চলছে পরিকল্পিতভাবে: মির্জা ফখরুল ইউএস বাংলার বিরুদ্ধে অভিযোগের পাহাড় জব্দকৃত জমি বিক্রির অভিযোগে ফের বিতর্কে তারিক সিদ্দিক নতুন প্রস্তাবে স্থবিরতা, জাতীয় ঐকমত্য কমিশন নিয়ে উদ্বেগ: ফখরুল যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর খামেনির জনসমক্ষে আত্মপ্রকাশ বাংলাদেশে জঙ্গি তৎপরতার কোনো সুযোগ নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা শেষের নাটকে মোস্তাফিজের জাদু, শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সিরিজে বাঁচল বাংলাদেশ এশিয়ান কাপে দুর্দান্ত আগমন, তুর্কমেনিস্তানকে গোল বন্যায় ভাসাল বাংলাদেশ নারী দল
  • চার কেজি ওজনের শিঙাড়া বানিয়ে সাড়া ফেলেছেন পাকুন্দিয়ার স্বপন

    চার কেজি ওজনের শিঙাড়া বানিয়ে সাড়া ফেলেছেন পাকুন্দিয়ার স্বপন
    গুগল নিউজে (Google News) নতুন কাগজ’র খবর পেতে ফলো করুন

    শিঙাড়া পছন্দ করেন না, এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া ভার। আর সেই শিঙাড়া যদি হয় চার কেজি ওজনের, তাহলে কৌতূহল তো বাড়বেই! কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলায় ব্যতিক্রমধর্মী এ আয়োজন করে সাড়া ফেলেছেন এক হোটেল মালিক।

    গতকাল রোববার (২০ এপ্রিল) বিকেলে পাকুন্দিয়ার আহুতিয়া পুরাতন বাজারে ‘মায়ের দোয়া হোটেলে’ বানানো হয় দুটি চার কেজি ওজনের বিশাল শিঙাড়া। হোটেলের মালিক স্বপন মিয়া এবং তাঁর নিয়মিত পাঁচজন বন্ধু মিলে এই ব্যতিক্রম উদ্যোগ নেন।

    বন্ধুরা হলেন—মোফাজ্জল হোসেন, অন্তর মিয়া, মিজানুর রহমান, টুটুল মিয়া ও দিদার আহমেদ। তারা মিলে একদিন হোটেলে বসেই শিঙাড়া নিয়ে ব্যতিক্রম কিছু করার পরিকল্পনা করেন। সেই ভাবনা থেকেই তৈরি হয় দুটি চার কেজির শিঙাড়া।

    শিঙাড়াগুলো বানাতে ব্যবহার করা হয় প্রায় চার কেজি মুরগির মাংস, উপযুক্ত পরিমাণে আলু, গাজর, বাদাম, আটা, ময়দা ও সুগন্ধি মসলা। দিনভর চলে প্রস্তুতি। তারপর তিনকোণা করে পুর ভরা ময়দার খোল ডুবোতেলে ভেজে বানানো হয় মচমচে ও সুস্বাদু শিঙাড়া। একেকটি শিঙাড়া তৈরিতে ব্যয় হয়েছে প্রায় এক হাজার টাকা। সব মিলিয়ে খরচ হয়েছে প্রায় আড়াই হাজার টাকা।

    শিঙাড়া বানানোর খবর ছড়িয়ে পড়তেই হোটেলে ভিড় করেন শতাধিক উৎসুক মানুষ। স্থানীয় বাসিন্দা মুহিবুল্লাহ বলেন, “এত বড় শিঙাড়া জীবনে দেখিনি। কৌতূহল থেকে দেখতে এসেছিলাম, দারুণ লাগছে।”

    হোটেল মালিক স্বপন মিয়া জানান, “বন্ধুরা প্রায়ই হোটেলে আসে, তাঁদের আবদারেই এমন আয়োজন। সত্যি কথা বলতে, কাজটা কিছুটা ঝামেলার ছিল, সময়ও বেশি লেগেছে। তবে শেষপর্যন্ত সবাই মজা পেয়েছে—এটাই আমার জন্য বড় প্রাপ্তি।” তিনি আরও জানান, ভবিষ্যতে কেউ চাইলে আবারও এমন ব্যতিক্রম আয়োজন করবেন।


    গুগল নিউজে (Google News) নতুন কাগজ’র খবর পেতে ফলো করুন

    সর্বশেষ